shape
shape

শিক্ষাবর্ষঃ ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর।

পোশাকঃ শিক্ষার্থীদের জন্য- সাদা শার্ট ও কালো প্যান্ট মনোগ্রাম সম্বলিত ব্যাচ।

পরীক্ষাঃ অর্ধ-বার্ষিক, মাসিক মূল্যায়ন, বার্ষিক, প্রাক্ নির্বাচনী ও নির্বাচনী পরীক্ষার মাধ্যমে ছাত্রের পড়ালেখার মান নির্ণয় করা হয়। প্রত্যেক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা ছাত্রদের জন্য আবশ্যিক। এ ছাড়াও প্রত্যেক পাঠান্তে সাপ্তাহিক ও পাক্ষিক কুইজ টাইপ পরীক্ষা নেয়া হয়।

  • প্রত্যেহ সকাল ৯.৪৫ ঘটিকায় প্রাত্যহিক সমাবেশ এবং ১০ টায় ক্লাস শুরু হয়ে থাকে।
  • জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে জাতীয় পতাকার প্রতি সম্মান প্রদর্শন পূর্বক প্রাত্যহিক সমাবেশে প্রত্যেক ছাত্রের উপস্থিতি বাধ্যতামূলক।
  • প্রত্যেক শিক্ষার্থী কার্যদিবসের ৮০% দিন বিদ্যালয়ে অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে।
  • বিদ্যালয়ে অনুপস্থিতির জন্য ছাত্রদের অভিভাবকের প্রতি স্বাক্ষরিত আবেদনপত্র পেশ করতে হয়। অভিভাবকের স্বাক্ষরিত সংক্ষিপ্ত অনুরোধ ব্যতীত কোন প্রকার ছুটি অনুমোদন করা হয় না।
  • ইউনিফরম ও পকেট ব্যাচ নিয়ে বিদ্যালয়ে উপস্থিত, শ্রেণির পাঠ ও বাড়ীর কাজ আদায়, বিদ্যালয়ের অর্পিত দায়িত্বপালন নিয়ম শৃঙ্খলার অন্তর্ভূক্ত।
  • শ্রেণি শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য শ্রেণি প্রতিনিধি নির্বাচন করা হয়। শ্রেণি প্রতিনিধির আদেশ নিষেধ প্রত্যেক ছাত্রকে অবশ্যই পালন করতে হবে। শ্রেণি শৃঙ্খলার জন্য প্রতিনিধি দায়ী থাকবে।
  • শিক্ষকের অনুমতি ছাড়া কোন ছাত্র বিদ্যালয় ত্যাগ করিতে পারিবে না। বিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে লেখা, মেঝে বা দেওয়ালে থুথু ফেলা, অশ্লীল উক্তি করা, বারান্দায় দৌড়াদৌড়ি করা ইত্যাদি পরিত্যাজ্য।
  • বিদ্যালয় চলাকালীন সময়ে এক বা একাধিক ছাত্র বিনা অনুমতিতে বারান্দায় কিংবা বিদ্যালয় চত্বরে ঘুরাফেরা করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
  • বিদ্যালয়ে যাবতীয় সহ-পাঠক্রমিক কার্যক্রমের (হাউজ-ভিত্তিক) রীতিমত অনুশীলনের ব্যবস্থা আছে। সহ-পাঠক্রমিক কার্যাবলীতে অংশগ্রহণ করা শিক্ষার্থীদের জন্য বাধ্যতামূলক।
  • বিদ্যালয়ে নিয়মিত খেলাধূলার ব্যবস্থা আছে। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তজার্তিক দিবস উদ্‌যাপন, মিলাদ মাহফিল, সরস্বতী পূজা, বার্ষিক ক্রীড়া, নাটক ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা আছে। পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিজয়ী ছাত্রদের পুরস্কৃত করা হয়।
  • দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র বিনা বেতন/অর্ধ বেতনে অধ্যয়নের ব্যবস্থা আছে। * বিদ্যালয়ে নিয়ম-শৃঙ্খলার পরিপন্থী, নৈতিকতা বিরোধী কাজের জন্য অভিযুক্ত ছাত্রদের বিদ্যালয় হতে বহিষ্কারের বিধান আছে।
  • শিক্ষক অভিভাবকের পরোক্ষ যোগাযোগ ও শিক্ষার্থীদের পাঠোন্নতির জন্য ডায়েরী সরবরাহ করা হয়। লেখাপড়া ও আচার-আচরণের অগ্রগতি সাধনের জন্য ছাত্রদের প্রতিদিন ডায়েরী আনতে হবে। প্রতিদিন শ্রেণি শিক্ষকের স্বাক্ষর ডায়েরীতে করিয়ে নিতে হবে। অন্যথায় শিক্ষক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বাধ্য হবেন।
  • শিক্ষক অভিভাবকের মতামত সভায় সকল অভিভাবকের উপস্থিতি একান্তভাবে কাম্য।
পড়াশুনার পদ্ধতিটা কষ্টকর হলেও এর ফল অত্যন্ত মধুর। -এরিষ্টটল।

 

স্কুল ড্রেসের বিবরণ
ছাত্র ঃ ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি
শার্ট সাদা ফুল  হাতা প্লেইন শার্ট.
 প্যান্ট কালো রঙের স্বাভাবিক ফুল প্যান্ট। শার্ট প্যান্ট ইন করা থাকবে।
সুয়েটার নেভী ব্লু রংয়ের।
জুতা সাদা রঙের।
মোজা প্লেইন সাদা জুতায় অন্য কোন রং এর ডিজাইন থাকতে পারবে না।

বিঃদ্রঃ স্কুলের নির্ধারিত পোশাক ছাড়া কোন শিক্ষাথীদের স্কুলে কার্যক্রমে অংশগ্রহনের সুযোগ দেওয়া হবে না।

  • প্রবেশপত্র পরীক্ষার্থীকে অবশ্যই প্রত্যেক দিন সঙ্গে আনতে হবে।
  • উত্তরপত্র পাওয়ার পর নাম, রোল নম্বর, বিষয় ইত্যাদি স্পষ্টাক্ষরে লিখতে হবে।
  • প্রবেশ পত্র ছাড়া অন্য কোন নোট কাগজ, মোবাইল, বই-পত্র সঙ্গে রাখা যাবে না।
  • পরীক্ষার হলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, অসৌজন্যমূলক মন্তব্য বা আচরণ, অসদুপায় অবলম্বন এবং উত্তর পত্রে আপত্তিকর লিখা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
  • প্রয়োজনীয় কলম, পেন্সিল, জ্যামিতি বাক্স, ক্যালকুলেটর অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে।
  • নিয়মিত সমাবেশে উপস্থিত থেকে জাতীয় পতাকা এবং জাতীয় সংগীতের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
  • যথা সময়ে বিদ্যালয়ের আসা এবং বাড়ীতে ঠিকমত পড়ালেখা করা।
  • বিদ্যালয়ের যাবতীয় কার্যক্রমে নিজেকে সম্পৃক্ত করে ভবিষ্যৎ জীবনকে সুন্দর ও সার্থক করার লক্ষ্যে আপ্রাণ চেষ্টা করা।
  • বিদ্যালয় এবং শ্রেণি কক্ষের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যাপারে সচেতন থাকা।
  • প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি জিনিসকে নিজের সম্পদ হিসেবে মনে করা।
  • মাতা-পিতা এবং গুরুজনদের উপদেশ মেনে চলা।
  • বড়দের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং ছোটদের প্রতি স্নেহ পরায়ন হওয়া।
  • মিথ্যা কথা না বলে সত্য বলার সৎ সাহস অর্জন করা।
  • অনুমতি ব্যতি রেকে কখনো বিদ্যালয় অঙ্গন ত্যাগ না করা।
  • কুসংস্কার এবং সংকীর্ণতা পরিহার করে অপরাপর সকলকে আপন মনে করা।
  • পরীক্ষায় দুর্নীতি এবং অসৎ উপায় অবলম্বন থেকে বিরত থাকা।
  • অপরাধের জন্য ক্ষমা ভিক্ষা করা, লজ্জিত হওয়া এবং আবেগ প্রবণতা বর্জন করা।
  • সময়ের মূল্য বুঝে প্রতিটি কাজকর্ম করা।
  • মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখা।
  • অন্যের ব্যাঘাত ঘটে এমন কোন কাজ না করা।
  • প্রতিদিন অন্ততঃ একটা ভালো কাজ করার সংকল্প থাকা এবং অপরকে উদ্বুদ্ধ করা।
গুরু যদি এক বর্ণ শীর্ষের শিখায় একদিন, পৃথিবীতে নাই দ্রব্য যা দিয়ে শোধিতে এই ঋণ । চানক্য পণ্ডিত
ক্রমিক নং বৃত্তির নাম প্রবর্তকের পরিচিত প্রাপ্ত ছাত্রের যোগ্যতা
রেবতী রমন স্মৃতি পুরস্কার ড. সুবিমল দত্ত কানুনগোপাড়া, চট্টগ্রাম। অত্র বিদ্যালয়ের মাধ্যমিক পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বরধারী।
কালীকুমার পেয়ার স্মৃতিবৃত্তি বাবু কালী কুমার পেস্কার কানুনগোপাড়া, চট্টগ্রাম। কানুনগোপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণিতে ১ম স্থান অধিকারী অত্র বিদ্যালয়ের অধ্যয়নরত ছাত্র।
মহেশচন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার রমনী মোহন দে কানুনগোপাড়া, চট্টগ্রাম। ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত প্রতি শ্রেণিতে বার্ষিক (পরীক্ষায় ১ম, ২য় ও ৩য় স্থান অধিকারী)
পুলিন বিহারী কানুনগো স্মৃতিবৃত্তি ড. সুনীতি কানুনগো ও প্রকৃতি কানুনগো কানুনগোপাড়া, চট্টগ্রাম। কানুনগোপাড়া এলাকার মেধাবী ও গরীব ছাত্র।
নেপাল চন্দ্র দস্তিদার স্মৃতিবৃত্তি অধ্যাপক অমরেন্দ্র নাথ দাশ। সারোয়াতলী, চট্টগ্রাম। প্রত্যেক শ্রেণিতে ইংরেজীতে সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত ছাত্র।
ধীরেন্দ্র লাল দত্ত স্মৃতি পুরস্কার ডাঃ শিশির দত্ত কানুনগোপাড়া, চট্টগ্রাম। প্রত্যেক শ্রেণিতে গণিতে সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত ছাত্র।
শিশির দত্ত স্মৃতি পুরস্কার ডাঃ শিশির দত্ত কানুনগোপাড়া, চট্টগ্রাম। প্রত্যেক শ্রেণিতে সর্বোচ্চ উপস্থিতি
শুধাংশু লালা স্মৃতি বৃত্তি ডাঃ পিযুষ লালা আকলিয়া চট্টগ্রাম। বার্ষিক সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় কৃতি ছাত্র।
দুলাল স্মৃতি বৃত্তি ডাঃ দুলাল দত্ত বেতাগী রাউজান। নির্বাচনি পরীক্ষায় ১ম স্থান অধিকারী ছাত্র।
shapes